নিজস্ব সংবাদদাতা ॥ শায়েস্থাগঞ্জ উপজেলার ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের উলুহর গ্রামের যুবলীগ নেতা ফখর উদ্দীন সজিব ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের অত্যাচারে সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের উপর নির্যাতন এবং জোরপূর্বক ভূমি দখল, চাঁদাবাজীর নানারকম ঘটনা ঘটিয়েছেন। আওয়ামী লীগ শাসনামলে এসব অপকর্ম করে তিনি পাড় পেয়ে যান। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও গণমাধ্যমেও সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। সম্প্রতি ওই যুবলীগ নেতা তার মৃত পিতা মহিউদ্দীন নোমানকে সমাজে একজন সমাজসেবক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেশ্যে নানা রকম পদপদবী ও উচ্চতর বংশের লোক হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে কবরের দেয়ালে নেমপ্লেটে নানা ধরনের বিশেষত্ব লিখে রাখায় স্থানীয় জনমনে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। স্থানীয় জনসাধারণের অভিযোগ ফখর উদ্দীন সজিবের পিতা মহিউদ্দীন নোমান জীবদশায় কোন ভাল কর্ম করেননি। তিনি চুরি, ডাকাতি, দখলবাজীসহ নানা কু-কর্মের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি ডাকাতি মামলায় হাজতবাসও করেছেন। মহিউদ্দীন নোমান তার কুকর্ম ঢাকার জন্য একাধিকবার নির্বাচনেও অংশ নেন। কিন্তু কোন ভোটার তাকে ভোট দেয়নি। একবার একটি কেন্দ্রে তাকে ১টি ভোট দিয়ে উপহাস করে স্থানীয় জনতা।
সম্প্রতি তার পুত্রের এহেন কর্মকান্ডে এলাকার মানুষের মাঝে চরম ঘৃনা ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। গণধিকৃত লোকের কবরের ন্যামপ্লেটে নানা ধরনের পদপদবী লিখে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার হীন প্রচেষ্টার নিন্দা করছেন এলাকাবাসী।
Leave a Reply